*আত্ম কথা……

ভাবনা গুলো ছড়িয়ে যাক সবার প্রাণে…

Category Archives: আবজাব

অতৃপ্ত অনুভূতি

মানুষের ভালো লাগা গুলো খুবই রহস্যময়, কিছু কিছু মানুষ এই রহস্যময় ভালো লাগার মায়ায় জালে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আটকে যায়, হাজার চেষ্টা করেও এর বলয় থেকে বেরিয়ে আসতে পারে না। এই রহস্যময় জগতে এখনো আমি বয়সে তরুণ, কয়েকদিন আগেই কৈশোরত্তীর্ণ হলাম। মন থেকে এখন ও সেটার পাদুর্ভাব যায় নি, তাই নিজের ভিতর আবেগ গুলো খুব বেশি পরিমাণে উপচিয়ে পড়তে চায়। মাঝে মাঝে আকাশ কুসুম ভাবি । অসম্ভব কে সম্ভবপর ভেবে একধরনের রহস্যময় অসম্পূর্ণ ভালো লাগা বোধ অনুভব করি, আবার পরক্ষনে খুব খারাপ লাগে কারণ তা অসম্পূর্ণ ও অবাস্তব। এই সব ভাবনা গুলো এত বেশী আবেগ তাড়িত যা আমাকে সব নিয়মনীতির ঊর্ধ্বে নিয়ে যায়। নিজের ভিতর অদ্ভুত এক অদৃশ্য সুখ অনুভব করি। তবে এর ব্যাপ্তি ক্ষণস্থায়ী হয়।  যখন এই ঘোর কেটে যায় তখন বোধোদয় হয়,  সব কিছুই অর্থহীন, অযৌক্তিক ও অযাচিত । কিন্তু এতসব কিছুর পরেও নিজের ভিতর শূন্যতা গুলো বারবার ডেকে আনে ঐসব অসম্পূর্ণ অনুভূতি গুলো কে, শূন্যতা দূর করতে। নিজের ভিতর প্রচণ্ড পরিমাণে হাহাকার সৃষ্টি হয়। নিজের অজান্তেই নিজেই হয়ত কিছুর সংস্পর্শের অভাববোদ করি। কি রকম একটা অতৃপ্তি বিরাজ করে।

অতৃপ্ত অনুভূতি

অতৃপ্ত অনুভূতি

এখন আমার নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবা উচিত। নিজের ক্যারিয়ার, এম্বিশন এগুলোর প্রতি কঠোর মনোনিবেশ করাই আমার মূল কর্তব্য । কিন্তু আমার অনিয়ন্ত্রিত মন দিক্বিদিক ছুটে যায় কোন এক অজানা অনুভূতির খোঁজে, রহস্যয়ের খোঁজে। সেই রহস্যময় অনুভূতি টা এমন যা আগে কখনো অনুভব করি নি-একেবারে অচেনা। নিজেকে সামলানো বেশ কঠিন হয়ে পড়ে। মাঝে মাঝে নিয়ন্ত্রণ হারানোর অবস্থা হয়ে পড়ে। এই অতৃপ্ত অনুভূতি আমার পিছু ছাড়ে না। নিজের ভিতর সব উলট পালট করে দেয়, দম বন্ধ হয়ে আসতে চায়। এক ধরনের চাপা কষ্ট কাজ করে। অদ্ভুত অদৃশ্য এক যন্ত্রণা আমাকে গ্রাস করে। নিজের ভিতর সাইমুম বয়ে যায়। নিজেকে আড়াল করার চেষ্টা চালাই। নিশ্চুপ ভাবে এই ধকল সহ্য করে নিই। কাউকে বলা যায় না সে অতৃপ্ত রহস্যময় অনুভূতির কথা। কাউকে সেটা বলে বুঝানো যায় না। তখন ভেবে নিই পৃথিবীতে হয়ত অনেক কিছুই অমীমাংসিত থেকে যায়। যার মীমাংসা হয়ত কোন দিন হবে না। তাই যদি হয় তা হলে নিজেকে কষ্ট দেওয়ার মানে হয় না। এই সব অমীমাংসিত বিষয়ে নিজেকে জড়িয়ে নিজেই বিলীন হওয়ার উপক্রম।

আমাদের পারিপার্শ্বিক অবস্থা আমাদের করেছে লোভী, স্বার্থপর ও জৈবিক। মাঝে মাঝে নিজেই এই সব দ্বারা প্রভাবিত হতে খুব বেশি ইচ্ছে হয়। শেষ পর্যন্ত নিজেকে মুক্ত রাখার প্রাণ-পণ চেষ্টা চালাই। এখন পর্যন্ত নিজের নিয়ন্ত্রণ রেখেছি। কিন্তু এই ভাবে আর কত দিন অসম্পূর্ণ অনুভূতি গুলো সামলানো যাবে ?  নিজেকে যতই বুঝাই কিছু বিষয় অসম্ভব, অবাস্তব কিন্তু অনিয়ন্ত্রিত মন কোন বাঁধাই মানে না। ছুটে চলে সে তার অসম্পূর্ণ অনুভূতি সম্পূর্ণ করার চেষ্টায়। যিনি রহস্য এর সৃষ্টিকারী তিনিই একমাত্র সমাধানকারী। শুধু নিজেকে সংবরণ করার শক্তি চাই তাঁর কাছে, না হলে আমাকেই অনুভূতিশূন্য বানিয়ে দিতে পারে। যে রহস্যময় অতৃপ্ত অনুভূতি আমাকে দিক্বিদিক ছুটচ্ছে তা থেকে চিরতরে মুক্তি চাই। এইসব ভাবনাগুলি যদিও মিছেমিছি কিন্তু বাস্তব জীবনে খুব খারাপ ভাবে প্রভাব ফেলে। তাই স্বাভাবিক ও সম্ভব জগতে প্রাণ খুলে হাসি মুখে পার পেতে চাই সব কিছু। জানিনা আদৌ হবে কি না। এসব অনুভূতি গুলো থেকে যত টুকু বায়বীয় সুখ পাই ঠিক তারচেয়েও শতগুণ বেশী নিজে কষ্ট পাই। এই অতৃপ্ত অনুভূতি গুলো তে সুখ খুঁজে খুঁজে পার করে দিব হয়ত এই জীবনপথ, ভাগ্য সু-প্রসন্ন হলে পরপারে সম্পূর্ণতা পেলেও পেতে পারি। হয়ত সারাটা জীবন সফল ভাবে পার করার পরেও একধরনের অতৃপ্তি নিয়ে পৃথিবী থেকে চলে যেতে হবে।

আশা রাখি পেয়ে যাব বাকি দু’আনা…

ভালো লাগছে না কিছুই…খুব বাজে একটা সময় যাচ্ছে আমার… সব কিছুতেই নিজেকে ব্যর্থ মনে হয়…তারপরেও চেষ্টা অবিরত…থামছি না…নিজের প্রতি নিজের মাঝে মাঝে ঘৃনা হচ্ছে…পারব কি পারব না সফল হতে…বেশ কয়েক বছর চাকুরী করে বিরক্ত হয়ে নিজে কিছু একটা করার খুব চেষ্টা চালাচ্ছি…শুরু টা ভালো হলেও মাঝ পথে এসে বার বার হোঁচট খাচ্ছি…সব কিছু তেই ঝামেলা লেগে থাকে…আর বার বার মনে করিয়ে দিচ্ছে আগের পথ ই তো ভালো ছিল এই পথ কেন বেছে নিলাম!!!…গুরু জন দের কাছ থেকে শুনছিলাম ভাগ্য বলতে কিছু একটা আছে…সফল ব্যক্তিদের জীবন থেকে জানলাম পরিশ্রম ই সব…যদি গুরু জন কথা সত্যি হয়…তা হলে আমি…
গত কাল সন্ধ্যায় মন খারাপ নিয়ে রাস্তায় হাটতে হাটতে চোখ পড়ল একটা লোকাল বাসের পিছনের একটা লেখা ”নিরাশ হইওনা নিশ্চয় সফলতা আসবে যদি তুমি মুমিন হও” বুঝলাম, আমি মুমিন কিনা সেটা কি ভাবে পরখ করব…
সব কিছু শুরু টা ঠিক থাকলে শেষ পর্যায়ে এসে কেন জানি অল্পের জন্য ব্যর্থ হয়ে যাই…
তারপরেও থামছি না…স্বপ্ন নিয়ে বেঁচে আছি…আশা নিয়ে পথ চলি…
হয়ত একদিন সত্যি হবে…আর এই ভাবেই মানুষ বেঁচে থাকে…

কবির সুমনের গান টার সাথে কিছু টা মিলে যায়…

কখনো সময় আসে, জীবন মুচকি হাসে
    ঠিক যেন পড়ে পাওয়া চৌদ্দ আনা।
    অনেক দিনের পর মিলে যাবে অবসর
    আশা রাখি পেয়ে যাব বাকি দু’আনা।

    আশা নিয়ে ঘর করি, আশায় পকেট ভরি
    পড়ে গেছে কোন ফাঁকে চেনা আধুলি-
    হিসেব মেলানো ভার আয় ব্যয় একাকার
    চলে গেল সারাদিন এলো গোধূলি
    সন্ধ্যে নেবে লুটে অনেকটা চেটেপুটে
    অন্ধকারের তবু আছে সীমানা
    সীমানা পেরোতে চাই জীবনের গান গাই
    আশা রাখি পেয়ে যাব বাকি দু’আনা…

আশা রাখি পেয়ে যাব বাকি দু’আনা...

আশা রাখি পেয়ে যাব বাকি দু’আনা...

সবাই কে বাংলা নব-বর্ষের শুভেচ্ছা, শুভ হোক প্রতিটি দিন ”শুভ নববর্ষ ১৪১৯”

নোয়াখালীর আঞ্চলিক গান

বাংলাদেশের প্রায় জেলার ই নিজস্ব কিছু স্বকিয়তা আছে যা অন্য কোনো জেলার সাথে আংশিক মিলে বা মিল খুজে পাওয়া যায় না, যেমন আঞ্চলিক ভাষা । এক এক অঞ্চলের এক এক রকম স্বাদ কারন সবই আমাদের মাতৃভাষা।

আগে আমাদের দেশে লোকোগীতি পল্লী গীতি খুবই জনপ্রিয় গানের মধ্যে ছিল কিন্তু উন্মুক্ত বাজারে এসব আর পেরে উঠছে না। হয়ত একটা সময় হারিয়ে যাবে কালের গর্ভে !!!!! আমাদের প্রজন্ম যত অল্প হোক এই সম্পর্কে জানে বা জানার চেষ্টা করে কিন্তু আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম ? যাই হোক সে দিকে চুটলাম না…

আমি নিজেকে সব সময় খাটি নোয়াখালীর  বলে পরিচয় দিতে এক ধরনের ভালো লাগা কাজ করে… তাই নোয়াখালীর অঞ্চলের আঞ্চলিক ভাষায় গাওয়া (খালি গলায়) কিছু গান আমি আমার গ্রাম থেকে সংগ্রহ করেছি…যেন একটা সময় কেউ না কেউ জানতে পারে এটাও আমাদের দেশীয় সংস্কৃতির একটা অংশ…

যে দুটো গান এখানে দেওয়া হল…উনাকে আমাদের এলাকায় সবাই চিনে রুপালীর বাপ (বাবা) নামে পেশায় একজন রিক্সা চালক। দুঃভাগ্যবসত উনার কোনো ছবি আমার কাছে নাই, আশা করি এর পর বাড়ি গেলে উনার ছবি সংগ্রহ করে আপলোড দিব, যতটুকু জানি তা হল উনার কোনো অক্ষর জ্ঞান নাই শুধু ছন্দ মিলিয়ে গান বানাতে পারে কিন্তু এই গান গুলো কোথায় লিখে রাখা বা কোনো ভাবে সংরক্ষন তার পক্ষে সম্ভব না, তার বানানো সব গান ই তার মুখে মুখে…আমাদের এলাকা ছাড়াও আশে পাশের এলাকায় কোন সামাজিক অনুষ্ঠানে উনি দাওয়াত পায় তার গানের জন্য,  আশ্চার্যের বিষয় হচ্ছে ঐ সকল অনুষ্ঠানে উনি ছন্দ মিলিয়ে ঐ অনুষ্ঠান কে নিয়ে গান বানিয়ে ফেলে। বিশেষ করে কারো বিয়ের অনুষ্ঠানে বা স্কুল বা কলেজের কোনো অনুষ্ঠানে উনার উপস্থিতি একটা বিশেষ আকর্ষণ এলাকার মানুষদের জন্য।  কিছু দিন আগে আমাদের গ্রামে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তিনি এক প্রার্থীর জন্য ছন্দ মিলিয়ে গান বানিয়ে ভোটার দের কাছে ভোট চেয়েছে। বলা চলে উনি এখন আমাদের এলাকার তারকা । আমি এখানে যে গান গুলো দিয়েছি এগুলো মোবাইলে রেকর্ড করা…তার আরো স্বরচিত অনেক গান আছে যে গুলো সংগ্রহ করার চেষ্টা করছি।

  • স্কুলে গেলি না
https://sites.google.com/site/rahatbdsite/Home/softs/Rupalir_baap_song_.mp3?attredirects=0&d=1%20

গানের কথাঃ

ইস্কুলে গেলি না হড়ালেয়া করলি না…ঢাকা শহর গেলি না ব্যাগের কাম করলি না…

বাড়ির ভিত্তে হাদাই রইলি আরে ঠগাইতি…

বাবা তোরে লাগাইদিমু রিক্সা চালাইতি … বাবা তোরে লাগাইদিমু ভ্যান চালাইতি…

রিক্সা চালাই…ভ্যান চালাই চুডলে গায়ের ঘাম…

হেত্তে বুঝিবি হড়ালেয়ার কেমন আছিল দাম…

রিক্সা চালাই…ঠ্যালা চালাই চুডলে গায়ের ঘাম…

হেত্তে বুঝিবি হড়ালেয়ার কেমন আছিল দাম…

জমি কিনতে পারবি না…সরকার রিলিফ পারবি না…

জমি কিনতে পারবি না…সরকার রিলিফ পারবি না…

টিবের কাম চলে না…সই ছাড়া আর পারবি না…

টিভির পর্দায় বই বই তোরা ইগিন না দেখলি…

বাবা তোরে লাগাইদিমু রিক্সা চালাইতি … বাবা তোরে লাগাইদিমু ঠ্যালা চালাইতি…

 ইস্কুলে গেলি না হড়ালেয়া করলি না….

ঢাকা শহর গেলি না ওয়ার্কশবে থাকলি না…বাড়ির ভিত্তে হাদাই রইছত আরে ঠগাইতি…

বাবা তোরে লাগাইদিমু ঠ্যালা চালাইতি…বাবা তোরে লাগাইদিমু রিক্সা চালাইতি…

হড়ালেয়া না করে তুই অই গেলি অচল…ইস্কুলে যন কেলাস চলে তুই খেলাচ মার্বল…

লেয়াহড়া না করি তোর হইল সর্বনাশ … ইস্কুলে যন কেলাস চলে তুই খেলাচের তাস…

আঁরে বাইচত্তি দিলি না তুই ও বাঁইচতে পারবি না…

আঁরে বাইচত্তি দিলি না তুই ও বাঁইচতে পারবি না…

 শেষ কালে কোয়ালে আত দি বই বই তুই কাঁইদবি…

বাবা তোরে লাগাইদিমু রিক্সা চালাইতি … বাবা তোরে লাগাইদিমু ভ্যান চালাইতি…

 ধারুয়া টোগাই…গোবর টোগাই…টোগাই কচুর লতি…হাপলা টোগাই…

…করলি কত হড়ালেয়ার ক্ষতি…

ধারুয়া টোগাই…গোবর টোগাই…টোগাই কচুর লতি…হাপলা টোগাই…

…করলি কত হড়ালেয়ার ক্ষতি…

আঁরে বাইচত্তি দিলি না তুই ও বাঁইচতি পারবি না…

আঁরে বাইচত্তি দিলি না তুই ও বাঁইচতি পারবি না…

 শেষ কালে কোয়ালে আত দি বই বই তুই কাঁইদবি…

 বাবা তোরে লাগাইদিমু রিক্সা চালাইতি … বাবা তোরে লাগাইদিমু ঠ্যালা চালাইতি…

ইস্কুলে গেলি না হড়ালেয়া করলি না….বাড়ির ভিত্তে হাদাই রইছত আরে ঠগাইতি…

বাবা তোরে লাগাইদিমু রিক্সা চালাইতি…

বই হুস্তুক দেয় সরকারে…দেয় উপবৃত্তি…

মাই্নষের হোলা ইস্কুলে যায় তুই যাবি কিত্তি…

বই হুস্তুক দেয় সরকারে…দেয় উপবৃত্তি…

মাইনষের হোলা ইস্কুলে যায় তুই যাবি কিত্তি…

আঁরে বাইচত্তি দিলি না তুই ও বাঁইচতে পারবি না…

শেষ কালে কোয়ালে আত দি বই বই তুই কাঁইদবি…

বাবা তোরে লাগাইদিমু রিক্সা চালাইতি …

অশিক্ষিত হোলার বিয়া বস্তিত নইলে চরে…

 অশিক্ষিত মাইয়ার বিয়া সিলট নইলে চরে…

অশিক্ষিত হোলার বিয়া বস্তিত নইলে চরে…

 অশিক্ষিত মাইয়ার বিয়া সিলট নইলে চরে…

ভালো সম্‌মন্দ পাবি না…শিক্ষিত তো মিলবো না…

ভালো সম্‌মন্দ মিলবো না…শিক্ষিত তো মিলবো না…

গাঁনজা খোর আর আবিশ রাবিশ রই তুই কাল কাটাই মরবি…

বাবা তোরে লাগাইদিমু রিক্সা চালাইতি … বাবা তোরে লাগাইদিমু ঠ্যালা চালাইতি…

ওয়ার্কশপে থাকলি না মেস্তুরি কাম শিখলি না…

ঢাকা শহরে গেলি না…মারুহাপ্পিন হিন্দলি না…

বাড়ির ভিত্তে হাদাই রইছত আরে ঠগাইতি…

বাবা তোরে লাগাইদিমু রিক্সা চালাইতি …

                      সময় থাকতে মারুফ আলী বাবার কথা ধর…

রীতিমতে ইস্কুলে যাই হড়ালেয়া কর…

সময় থাকতে ওরে হাসান বাবার কথা ধর…

রীতিমতে ইস্কুলে যাই হড়ালেয়া কর…

কোনো কাজে ঠেকবি না…জমি কিনতে বাইজবি না…

হাসতে হাসতে কাল কাটাইবি তুই জনম ভরি…

নইলে বাবা তোরে লাগাইদিমু রিক্সা চালাইতি … নইলে বাবা তোরে লাগাইদিমু ঠ্যালা চালাইতি…

  • মোবাইল যুগ
https://sites.google.com/site/rahatbdsite/Home/softs/Mob_jug.mp3?attredirects=0&d=1%20

গানের কথাঃ

লোকসানের আন বুঝেন আন্‌নে…লাভের আন কা বুঝেন না…মোবাইল যুগে বিয়া বইলে যৌতুক লাগে না…

লোকসানের আন বুঝেন আন্‌নে…লাভের আন কা বুঝেন না…মোবাইল যুগে বিয়া বইলে যৌতুক লাগে না…

মুরুব্বিরা যদি হোলার বউ টোগাইত যায়…ইদেশী বিদেশী টোগায় নইলে এক লাখ দুই লাখ চায়

মুরুব্বিরা যদি হোলার বউ টোগাইত যায়…ইদেশী বিদেশী টোগায় নইলে এক লাখ দুই লাখ চায়

নিজের বিয়া নিজে বইলে চারআনাও লাগে না……মোবাইল যুগে বিয়া বইলে যৌতুক লাগে না…

লোকসানের আন বুঝেন আন্‌নে…লাভের আন কা বুঝেন না…মোবাইল যুগে বিয়া বইলে যৌতুক লাগে না…

জানে যদি বাইচতেন চান আমার বুদ্ধি নেন…মাইয়ার আতে ক্যামরা সেট মোবাইল কিনি দ্যান…

জানে যদি বাইচতেন চান আমার বুদ্ধি নেন…মাইয়ার আতে ক্যামরা সেট মোবাইল কিনি দ্যান…

মাইয়ার হত মাইয়া টোগাব আননেরে জালাইবো না…মোবাইল যুগে বিয়া বইলে যৌতুক লাগে না…

…মোবাইল যুগে বিয়া বইলে যৌতুক লাগে না…

রূপালীর বার গানের কথা হাসিনার দরকার…যুবক হোলা যুবক মাইয়ার মোবাইলের দরকার…

রূপালীর বার গানের কথা হাসিনার দরকার…যুবক হোলা যুবক মাইয়ার মোবাইলের দরকার…

আংগো মত বয়স্কলোক ব্যভার করা চলে না…মোবাইল যুগে বিয়া বইলে যৌতুক লাগে না…

লোকসানের আন বুঝেন আন্‌নে…লোকসানের টা বুঝেন আন্‌নে…লাভের আন কা বুঝেন না…

মোবাইল যুগে বিয়া বইলে যৌতুক লাগে না…

মোবাইল যুগে প্রেম করিয়া যদি মাইয়া চুডে ……মসজিদে হড়ায় না বিয়া, হড়ায় যায় কোডে…

কোডে বিয়া হড়াইলে ভাই হিডলেও তো চুডে না…

মোবাইল যুগে বিয়া বইলে যৌতুক লাগে না…